ফাইল চিত্র।।
ট্রাইব টিভি বাংলা ডিজিটাল: আরজি করের পোস্ট গ্রাজুয়েট চিকিৎসক খুন-ধর্ষণের একমাস আজ। সুপ্রিম কোর্টে বসল প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ। সোমবার বেলা পৌনে ১১টার কিছু আগে বেঞ্চ বসে। শুরু হয় আরজি কর মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত মামলার দ্বিতীয় দিনের শুনানি। এদিনের শুনানিতে প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ জানায়, মৃতদেহ ময়নাতদন্ত নিয়েও রয়েছে ধোঁয়াশা। ময়না তদন্তের আগে দেহ উদ্ধারের রিপোর্ট অর্থাৎ হাসপাতাল থেকে দেহ ময়নাতদন্তে পাঠানোর সময়ের হস্তান্তর চালান প্রধান বিচারপতিকে দেখাতে পারলেন না রাজ্যের আইনজীবী কপিল সিব্বল। এই মুহূর্তে তিনি সেটা খুঁজে পাচ্ছেন না বলে জানান।
হলফনামা দিয়ে এটা তিন এটা জানাবেন বলে জানান আদালত কে। নির্যাতিতার আইনজীবী ও মামলাকারী আইনজীবী আদালতকে জানান কলকাতা হাইকোর্টে শুনানির সময় এই চালান দেখিয়েছিল রাজ্য তার লাইভ স্ট্রিমিংও হয়েছিল। প্রধান বিচারপতি তখন প্রশ্ন করেন এই চালান ছাড়া কোনও চিকিৎসক ময়নাতদন্ত করতে পারেন না। চালানে সই করে রিসিভ বলে লিখতে হয় ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসককে। এই চালানের মধ্যেই লেখা থাকে দেহ কী অবস্থায় ছিল এবং সেই সংক্রান্ত সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
এফ আই আর দায়েরের আগেই ফরেনসিক টিম কেন ঘটনাস্থলে পৌঁছেছিল প্রশ্ন তুললেন বিচারপতি জেপি পারদিওয়ালা। নিয়ম হচ্ছে এফআইআর দায়ের হওয়ার পর ফরেনসিক টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছবে। মৃতদেহের নমুনা সংরক্ষণ করা হয়নি বলে আদালতে দাবী করলে নির্যাতিতারা আইনজীবী। দেহ উদ্ধারের সময় নির্যাতিতার পা ৯০° অ্যাঙ্গেলে ছিল। হিপ বোন না ভাঙলে যা কোনমতেই সম্ভব নয় বলে জানালেন কেন্দ্রের সলিসিটর জেনারেল তুষার